রেফারির
সিদ্ধান্তে ক্ষোভ টাইব্রেকারে পেনাল্টি ঠেকানো স্বর্নার
ম্যাচে কেন্দ্রীয় চরিত্র হতে পারতেন তিনি, কিন্তু সেটি হয়নি। তা নিয়ে অবশ্য আক্ষেপ নেই স্বর্না
টাইব্রেকার ৯-৮ ব্যবধানেই শেষ হতে পারত, কিন্তু সেটি থেমেছে ১১-১১ সমতায়। ফুটবল ইতিহাসে এমন লম্বা টাইব্রেকার আগেও হয়েছে। এর চেয়েও দীর্ঘ হয়েছে। কিন্তু কাল কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত ফাইনালের টাইবব্রেকারে ১১-১১ সমতার পর যা ঘটল, তা বিরলই।
টাইব্রেকারে ভারতের নবম শটটি নিয়ে ম্যাচের পরই কথা বলেছেন গোলকিপার
স্বর্না, ‘আমি আসলে জানি না কেন রেফারি ওই শট বাতিল করে
দিলেন। আমি জানতে চেয়েছিলাম তাঁর কাছে, আমাদের সবাই জানতে চেয়েছে। তিনি বলেছেন,
আমি নাকি শটটি নেওয়ার সময় গোললাইন থেকে
বেরিয়ে এসেছি। গোললাইন থেকে বেরিয়ে যদি আসি সেটি শটটি নেওয়ার পর, আগে আমি বের
হইনি। যাহোক, রেফারির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আমরা মেনে নিয়েছি।’
বাংলাদেশ
অনূর্ধ্ব-১৯ দলের গোলকিপারের কাছে, ‘ফাইনালের আগে পেনাল্টি শুট আউট অনুশীলন হয়েছে।
আমি গোলবারের নিচে দাঁড়িয়ে শট ঠেকানোরই অনুশীলন করেছি। শুধু আমি না, আমাদের অন্য
দুই গোলকিপারও সেটি করেছে। পেনাল্টি নেওয়ার অনুশীলন সেভাবে হয়নি। তাই ম্যাচে
পেনাল্টি নেওয়ার দায়িত্ব যখন এল, একটু চাপ তো অনুভব কটাইব্রেকারে কাল স্বর্নাকেও
শট নিতে হয়েছে। এটিও খুব সচরাচর ঘটে না। তবে ব্যাপারটা রোমাঞ্চকরই মনে হয়েছে রছিলামই।
অন্যরা শুট আউট স্পট পর্যন্ত হেঁটে যেতে যেতে ভাবার সময় পায়। কিন্তু আমি সেটি
পাইনি। আমাকে বেশ দ্রুতই শটটি নিতে হয়েছে। ভালো লাগছে এই ভেবে যে সফল হয়েছি।’
0 মন্তব্যসমূহ